Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

কী সেবা কীভাবে পাবেন

১.  মানবিক সহায়তা কর্মসূচী যেমনঃ  ভি.জি.এফ, জি.আর (খাদ্যশস্য /নগদ ), গৃহ নির্মান সহায়তা,  ঢেউটিন, শীতবস্ত্র বিতরন ইত্যাদি।

 

২.সামাজিক নিরাপত্তামুলক কর্মসূচী যেমনঃ গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা/কাবিটা), গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষনাবেক্ষন(টি.আর), অতি দরিদ্রের জন্য কমসংস্থান কর্মসূচী (ইজিপিপি) , Strengthing the Ministry of Disaster management & Relief programme  Administration (Social safety net system for the poorest project), Early recovery facility, Comprehensive Disaster  Management Programme (CDMP-2) , Disaster risk Reduction (DRR) Community Risk Assesment & Risk Reduction Action Plan, Sahana Disaster Management System ইত্যাদি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়।

 

৩.বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর আওতায় গ্রামীন রাস্তায় ছোট ছোট (১২মিটার পর্যন্ত) সেতু/কালভার্ট নির্মান,বন্যা প্রবন এলাকায় বহুমুখী বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র নির্মান, উপকুলীয় এলাকায় বহুমুখী ঘুর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মান, ঘূর্নীঝড় সহনীয় গৃহনির্মান করা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রায়ন-২ প্রকল্প, Construction of Upazilla DMIC centre প্রকল্প, Urban Resilience project, ভূমিকম্প উদ্ধার যন্ত্রপাতি ক্রয় ও সরবরাহ   ইত্যাদি।                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                      

নাগরিক সেবা সমূহঃ

 

  1. ১. মানবিক সহায়তা কর্মসূচীর আওতায় বিভিন্ন সেবা প্রদান করা হয়।যেমনঃ ভি.জি.এফ সহায়তা,জি.আর (খাদ্যশস্য/নগদ অর্থ) সহায়তা, ঢেউটিন সহায়তা,শীতবস্ত্র বিতরন সহায়তা ইত্যাদি।
  2.  
  3. ২.সামাজিক নিরাপত্তামুলক কর্মসূচীর আওতায় বিভিন্ন সেবা প্রদান করা হয়। যেমনঃ গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা/কাবিটা)কর্মসূচী, গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষনাবেক্ষন (টি.আর) কর্মসূচী,অতি দরিদ্রের জন্য কমসংস্থান কর্মসূচী (ইজিপিপি), এসএনএসপি ইত্যাদি সামাজিক নিরাপত্তামূলক কর্মসূচী মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়।

 

৩. বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর আওতায় গ্রামীন রাস্তায় ছোট ছোট (১২মিটার পর্যন্ত) সেতু /কালভাট নির্মান,বন্যা প্রবন এলাকায় বহুমুখী বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র নির্মান, উপকুলীয় এলাকায় বহুমুখী ঘুর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মান ,উপকূলীয় এলাকায় ঘুর্ণিঝড় সহনীয় গৃহ নির্মান প্রকল্প, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ -২ প্রকল্প ইত্যাদি জনগুরুত্বপূর্ণ দূর্যোগ ঝুকিহ্রাস করন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়ে থাকে।

 

 সেবা প্রাপ্তির সংক্ষিপ্ত বিবরণ:

 

# দরিদ্রদের জন্য কর্মসৃজন কর্মসূচি (৪০ দিনের) সেবা প্রদান পদ্ধতি (সংক্ষেপে):

মন্ত্রণালয়/প্রকল্প পরিচালকের কার্যালয় হতে উপজেলায় বরাদ্দ প্রাপ্তির পর ইউএনও কর্তৃক জনসংখ্যা ও আয়তনের ভিত্তিতে ইউনিয়নওয়ারী বরাদ্দ বিভাজনপূর্বক ইউপিতে প্রেরণ  করা হয়। ইউপি কর্তৃক বরাদ্দ অনুযায়ী শ্রমিক এবং ওয়েজ ও নন ওয়েজ কর্মের প্রকল্প তালিকা প্রাস্তুত করে উপজেলা কমিটিতে প্রেরণ করা হয়। জেলা কর্ণধার কমিটির চূড়ান্ত অনুমোদনের পর শ্রমিকদের জব কার্ড এবং প্রকল্পের সাইনবোর্ড প্রস্তুত করা হয়। মন্ত্রণালয়/প্রকল্প পরিচালক কর্তৃক প্রদত্ত্ব বরাদ্দের আলোকে বিল প্রস্তুত করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক একাউন্টে (মাদার এাউন্ট) অর্থ জমা করা হয়। শ্রমিক তালিকা অনুযায়ী ইউনিয়নওয়ারী শ্রমিকদের মজুরী পরিশোধের জন্য ব্যাংকের শাখা নির্বাচন করে প্রত্যেক শ্রমিকের নামে ব্যাংক হিসাব খোলা হয় এবং মাদার একাউন্ট হতে নির্ধারিত ব্যাংকের শাখায় (চাইল্ড একাউন্ট) টাকা স্থানান্তর করা হয়। প্রকল্প তদারকির জন্য ইউনিয়নওয়ারী উপজেলা কর্মকর্তাদের ট্যাগ অফিসার হিসেবে নিযোগ করে প্রকল্পস্থলে সাইনবোর্ড স্থাপনপূর্বক প্রকল্পের কাজ আরম্ভ করা হয়। নন ওয়েজ টাকার প্রাকল্পের গ্রহণ গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট পিআইসি প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। ওয়েজ কস্টের (টাকা) জন্য প্রতি সপ্তাহে ফিল্ডসুপারভাইজার ও ট্যাগ অফিসারের প্রত্যয়ণের ভিত্তিতে অগ্রগতি অনুযায়ী শ্রমিক মজুরী ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়।

সংক্ষিপ্ত
সেবা প্রাপ্তির সময় (সাধারণত)বিনামূল্যে প্রযোজ্য নয়
সেবা প্রাপ্তির স্থান
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসারের কার্যালয়
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
আবেদনের সাথে ছবি ও জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি
১. বয়স ১৮-৬০ বছর 
২. কর্মক্ষম এবং
৩. ভূমিহীন পুরুষ ও নারী

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি
অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি বাস্তবায়ন নীতিমালা

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিসার

 

# কাবিখা / কাবিটা  (সাধারণ ও বিশেষ) সেবা প্রদান পদ্ধতি (সংক্ষেপে)

সাধারণ: মন্ত্রণালয় বাজেটবরাদ্দ হতে কয়েক ভাগে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের অনুকূলে বরাদ্দপ্রদান করে । দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর উপজেলার আয়তন, জনসংখ্যা ও দু:স্থতার ভিত্তিতে জেলা প্রশাসক বরাবর বরাদ্দ প্রদান করে। জেলা প্রশাসক একই নিয়মে উপজেলা নির্বাহী অফিসারবরাবর উপবরাদ্দ প্রদান করে থাকেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসারআয়তন ও জনসংখ্যার ভিত্তিতে উপ-বরাদ্দ প্রদান করেন। 

বিশেষ: মন্ত্রণালয়বাজেট বরাদ্দ করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর বরাদ্দ প্রদান করে থাকে। মহাপরিচালক নির্বাচনী এলাকা ভিত্তিক বিভাজন করে সংসদ সদস্যদের অনুকূলে জেলা প্রশাসক বরাবর বরাদ্দপত্র প্রেরণ করেন। সংসদ সদস্যগণ প্রকল্প গ্রহণ করে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে জেলা প্রশাসক বরাবর প্রেরণ করেন। জেলা কর্ণধার কমিটিতে প্রেরণের পর জেলা প্রশাসক অনুমোদিত তালিকা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর প্রদান করেন এবং মাননীয় সংসদ সদস্য কর্তৃক অনুমোদিত প্রকল্প কমিটির মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করা হয়।সি’র মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদ প্রকল্প বাস্তবায়ন করে।

সংক্ষিপ্ত
সেবা প্রাপ্তির সময় (সাধারণত)
৬০ দিন বরাদ্দ প্রদান হতে ৬০ দিন । তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে তা বৃদ্ধি করতে পারে প্রয়োজনীয় ফি
৩০০ টাকা ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে পিআইসি কর্তৃক অঙ্গীকারনামা
সেবা প্রাপ্তির স্থান
ইউএনও / পিআইও অফিস
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী
ইউএনও/পিআইও অফিসার
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
পরিপত্রের শর্তাবলী অনুসারে ।

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি
গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার কর্মসূচির পরিপত্র

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি
গ্রামীন অবকাঠামো সংস্কার (কাবিখা/কাবিটা) বাস্তবায়ন কর্মসূচির পরিপত্র

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা
জেলা /ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিসার / জেলা প্রশাসক

 

# গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর)

সেবা প্রাপ্তির সংক্ষিপ্ত বিবরণ

 

মন্ত্রণালয় সরাসরি নির্বাচনী এলাকা ভিত্তিক মাননীয় সংসদ সদস্যদের অনুকূলে বরাদ্দ প্রদান করে। মাননীয় সংসদ সদস্যগণ নীতিমালা মোতাবেক প্রকল্প প্রকল্প গ্রহণ করে। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে তা জেলা প্রশাসক বরাবর প্রেরণ করেন।  জেলা প্রশাসক তালিকা মোতাবেক উপজেলা নির্বাহী অফিসার  বরাবর জিও জারি করেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার জিও প্রাপ্তির পর মাননীয় সংসদ সদস্য কর্তৃক অনুমোদিত প্রকল্প কমিটির মাধ্যমে তা  বাস্তবায়ন করে থাকেন।   

 

সেবা প্রাপ্তির সময়

৩০দিন

প্রয়োজনীয় ফি

প্রযোজ্য নয়

সেবা প্রাপ্তির স্থান

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসারের কার্যালয়

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার

 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

 

আবেদনের সাথে প্রয়োজনীয় কাগজ

 

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি

 

 

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি

 

গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষন বাস্তবায়ন নীতিমালা-২০১৩-২০১৪

 

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিসার     

 

 # ব্রীজ, কালভার্ট, বন্যাশ্রয়, সাইক্লোন সেন্টারসহ অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ

সেবা প্রাপ্তির সংক্ষিপ্ত বিবরণ

 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট উপজেলা বরাবর বরাদ্দ প্রদান করেন এবং ব্রিজ নির্মাণের জন্য প্রস্তাব পাঠাতে অনুরোধ করেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হাইড্রোলিক  ডাটাসহ ব্রিজ নির্মাণের স্থানের ছবিসহ সংশ্লিষ্ট মাননীয় সংসদ সদস্যের সুপরিশ নিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে পাঠান। প্রস্তাব অনুযায়ী দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রকৌশলী সরেজমিন যাচাই বাছাই শেষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর কেন্দ্রিয়ভাবে  দরপত্র আহ্বান করে। দরপত্র উপজেলা কর্তৃপক্ষের নিকট দাখিলের পর যাচাই, বাছাই এবং মূল্যায়নের পর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ঠিকাদারকে চুক্তিপত্র এবং নিরাপত্তা জামানত জমা দেয়ার জন্য পত্র প্রদান করেন এবং কার্যাদেশ প্রদান করেন। কার্যাদেশ দেয়ার পর, কার্যাদেশের কপি, তুলনামূলক বিবরণী, চুক্তিনামার কপি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে পাঠাতে হয়। সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে হস্তান্তরের পর বরাদ্দ ছাড় করা হয়। ব্রীজ  সম্পূর্ণ বাস্তবায়নের পর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর  হতে চূড়ান্ত প্রাক্কলন অনুমোদনের পর শতভাগ বিল পরিশোধ করা হয়।

 

সেবা প্রাপ্তির সময়

৬০ দিন, তবে কাজের উপর ভিত্তি করে সময় নির্ধারণ করা হয়

প্রয়োজনীয় ফি

বিনামূল্যে

সেবা প্রাপ্তির স্থান

উপজেলা পর্যায়ে

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা

 

 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

 


স্টান্ডার্ড টেন্ডার ডকুমেন্টের শর্তানুসারে

 

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি

 

সেতু ব্রীজ  বাস্তবায়ন নীতিমালা বা পরিপত্র -২০১২

 

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি

 

গ্রামীন অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ(টি,আর) কর্মসূচি বাস্তবায়ন নীতিমালা ২০১৩-২০১৪

 

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিসার /জেলা প্রশাসক

# ভিজিএফ কর্মসূচি

 

সেবা প্রাপ্তির সংক্ষিপ্ত বিবরণ

 

দরিদ্র জনগোষ্ঠিকে খাদ্য নিরাপত্তা প্রদানের লক্ষ্যে ভিজিএফ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়ে থাকে। অতি দরিদ্র/দিনমজুরদের জন্য ধর্মীয় উৎসব/বিশেষ কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ পরিস্থিতিতে ভিজিএফ প্রদান করা হয়ে থাকে । দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ক্রাণ মন্ত্রণালয় হতে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর ভিজিএফের বরাদ্দ প্রদান করা হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেলা এবং ইউনিয়ন কমিটির মাধ্যমে উপকারভোগীদের তালিকা প্রণয়ন করে মাস্টাররোলের মাধ্যমে খাদ্যশস্য বিতরণ করে থাকেন। 

 

সেবা প্রাপ্তির সময়

১৫ দিন

প্রয়োজনীয় ফি

প্রযোজ্য নয়

সেবা প্রাপ্তির স্থান

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসারের কার্যালয়

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

 

প্রযোজ্য নয়

 

 

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি

 

যার বয়স ১৮-৬০ বছর কর্মহীন এবং ভূমিহীনপুরুষ ও নারী

 

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি

 

মানবিক সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন নীতিমালা

 

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা

ইউএনও /জেলা ত্রান ও পুনর্বাসন অফিসার /ডিসি


 

# মানবিক সাহায্য ( GR Rice/ Cash) /  ত্রাণ বিতরণ

 

সেবা প্রাপ্তির সংক্ষিপ্ত বিবরণ

 

অধিদপ্তর হতে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে উপজেলায় বরাদ্দ প্রাপ্তির পর উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক জনসংখ্যা/আয়তন/ক্ষয়ক্ষতির পরিমান/ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা/ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার আয়তনের ভিত্তিতে ইউনিয়নওয়ারী উপবরাদ্দ প্রদান করা হয়। ইউপি চেয়ারম্যান কর্তৃক ইউনিয়ন কমিটিতে উপস্থাপন এবং উপকারভোগী/ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার/ ক্ষয়ক্ষতির পরিমান নিরুপণ করার পর ওয়ার্ড ভিত্তিক দায়িত্ব প্রদান করা হয়। প্রাপ্ত তালিকা ইউনিয়ন কমিটিতে যাচাই-বাছাই অন্তে উপজেলা কমিটিতে প্রেরণ করা হয়। উপজেলা কমিটিতে অনুমোদনের  পর অনুমোদিত তালিকা ইউনিয়ন পরিষদে পাঠানো হয়। পাশাপাশি ইউনিয়ন ভিত্তিক ট্যাগ অফিসার নিয়োগ করে চেয়ারম্যানের অনুকূলে ডিও প্রদান করা হয়। অতপর: গুদাম হতে খাদ্যশস্য/ত্রাণ সামগ্রী উত্তোলন করে অনুমোদিত তালিকা মাস্টার রোলের মাধ্যমে ট্যাগ অফিসারের উপস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত/উপকারভোগীদের মাঝে বিতরণ করা হয়।

 

সেবা প্রাপ্তির সময়

১-৩ সপ্তাহ

প্রয়োজনীয় ফি

বিনামূল্যে

সেবা প্রাপ্তির স্থান

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসারের কার্যালয়

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী

উপজেলা নির্বাহী অফিসার/প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার

 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

 

প্রযোজ্য নয়।

 

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি

 

দুর্যোগে আক্রান্ত দরিদ্র জনগোষ্টী এবং স্বাভাবিক সময়ে দরিদ্র জনগণকে সেবা প্রদান করা হয়।

 

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি

 

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার স্থায়ী আদেশ, 2010 (Standing Orders on Disaster 2010)

 

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা

জেলা প্রশাসক

 

For more Information log on www.ddm.gov.bd  or  www.dmic.org.bd/e-library

 

# মোবাইল, ইন্টারনেট ও অন্যান্য ডিজিটাল মাধ্যম IVR System ব্যবহার করে বন্যা পূর্বাভাস যথাসময়ে জনসাধারণকে পৌঁছে দেয়ার ব্যবস্থা চালু

 

সেবা প্রাপ্তির সংক্ষিপ্ত বিবরণ

 

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ ব্যবস্থায় আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে পানি সমতল ও বৃষ্টিপাতের উপাত্ত সংগ্রহ করার মাধ্যমে ৫ দিনের আগাম সুনির্দিষ্ট পূর্বাভাস ওয়েব সাইটের (www.ffwc.gov.bd) মাধ্যমে অনলাইন, ইমেইল ও মোবাইলের মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে। দেশের যে কোন প্রান্তের জনগণ যেকোন মোবাইল হতে ১০৯৪১ নাম্বারে ডায়াল করে প্রতিদিন ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, জলোচ্ছ্বাসের পূর্বাভাস শুনতে পারবেন।

 

সেবা প্রাপ্তির সময়

তাৎক্ষণিক প্রতি বছর বন্যা মৌসুমে (মে মাস থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত) দৈনিক

প্রয়োজনীয় ফি

প্রযোজ্য নহে

সেবা প্রাপ্তির স্থান

• বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র ওয়াপদা ভবন, মতিঝিল, ঢাকা www.ffwc.gov.bd • মোবাইল গ্রাহকেরা ১০৯৪১ নাম্বারে ডায়াল করে

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী

১। নির্বাহী প্রকৌশলী, ২। উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী ৩। সহঃ প্রকৌশলী ৪। সহঃ প্রোগ্রামার ৫। ডাটা এন্ট্রি অপারেটর ৬। ডাটা কালেক্টর

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

 

প্রয়োজন নেই

 

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি

 

১) বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড আইন, ২০০০ এবং২) Standing Order on Disaster (SoD)2010

 

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি

 

১) বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড আইন, ২০০০ এবং

২) Standing Order on Disaster (SoD)2010

 

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা

সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী/ 

 

 # উন্নয়মূলক কর্মকান্ড সম্পর্কে তথ্য প্রদান

 

সেবা প্রাপ্তির সংক্ষিপ্ত বিবরণ

 

Department of Disaster Management র উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড সম্পর্কে  তথ্য প্রাপ্তির জন্য কোন ব্যক্তি বা  প্রতিষ্ঠানের আবেদন করলে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় পড়ে কিনা তা যাচাই করা হয়। যাচাই অন্তে তথ্য প্রদান করার যোগ্য হলে তথ্য প্রদান করা হয়। আর তথ্য দেয়া সম্ভব না হলে আবেদনকারীকে তথ্য প্রদান না করার বিষয়টি অবহিত করা হয়।

 

সেবা প্রাপ্তির সময়

৩-৯ দিন

প্রয়োজনীয় ফি

বিনামূ্ল্যে

সেবা প্রাপ্তির স্থান

Upazilla Project Implementation officer অফিস

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী

১। সংশ্লিষ্ট PIO,

 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

 

তথ্যের নাম উল্লেখ করে আবেদন পত্র

 

 

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি

 

নির্ধারিত ফিসহ নির্ধারিত ফরমে আবেদন

 

 

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি

 

তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯

 

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা

সংশ্লিষ্ট DRRO

 

#সম্পাদিত কাজের অভিজ্ঞতা সনদ প্রদান

 

সেবা প্রাপ্তির সংক্ষিপ্ত বিবরণ

 

জেলা ও উপজেলার অন্তর্গত উন্নয়ন মুলক কাজ সমাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে কৃত কাজের সনদ প্রাপ্তির জন্য সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা অফিসে আবেদন করতে হয়। সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা অফিসে যাচাই বাচাই করে সম্পাদিত কাজের অভিজ্ঞতার সনদ প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকেন।

 

সেবা প্রাপ্তির সময়

১-৬ দিন

প্রয়োজনীয় ফি

বিনামূল্যে

 

সেবা প্রাপ্তির স্থান

 

 

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসারের কার্যালয়

 

 

 

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/কর্মচারী

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার

 

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

 

কার্যাদেশের কপি

 

সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি

 

১. প্রকৃত কাজ সম্পাদনকারী কর্তৃক আবেদন

২. বাস্তবে কাজ সম্পাদন করতে হবে।

 

 

সংশ্লিষ্ট আইন ও বিধি

 

পিপিআর ২০০৮

 

সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে প্রতিকারকারী কর্মকর্তা

সেবা প্রদানকারী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার হলে সংশ্লিষ্ট জেলার DRRO এবং সেবা প্রদানকারী DRRO হলে সংশ্লিষ্ট DC

 

 Background of Department of Disaster Management 

1. Enactment of the Disaster Management Act (DMA) 2012, the government set up the Department for Disaster Management (DDM) with a more robust and wider role focusing on comprehensive disaster management, and has been responsible for implementation of the national disaster management related policies and plans at all levels.The DDM has the mandate to implement the objectives of DMA 2012 by reducing the overall vulnerability from different impacts of disaster by undertaking risk reduction activities; conducting humanitarian assistance programs efficiently to enhance the capacity of poor and disadvantaged as well as strengthening and coordinating programs undertaken by various government and non-government organizations related to disaster risk reduction and emergency response. It is responsible for executing directions, recommendations by the government in connection with disaster management as well as the national disaster management principles and planning.

The NPDM 2010-2015 envisages a group of broad-based strategies:
a. Disaster management would involve the management of both risks and consequences of disasters that would include prevention emergency response and post-disaster recovery.
b. Community involvement for preparedness programmes for protecting lives and properties would be a major focus. Involvement of local government bodies would be essential part of the strategy. Self-reliance should be the key for preparedness, response and recovery.
c. Non-structural mitigation measures such as community disaster preparedness training advocacy and public awareness must be given a high priority; this would require an integration of structural mitigation with non-structural measures.
The priorities of the National Plan for Disaster Management (NPDM) 2010-2015 endorsed by the National Disaster Management Council in 2010 have been embedded in all the government high level policy and operation documents. The current government’s ‘Vision 2021’ sets‘ Effective Disaster Management’ as one of the sub-goals and puts emphasis on seasonal flood and drought mitigation, establishing of an effective early warning and evacuation mechanism, and development of a natural disaster insurance scheme to compensate the physical and property damage.
The Bangladesh Perspective Plan 2010-2021, Sixth Five Year Plan 2011-2015 and National Sustainable Development Strategy (NSDS) have provisions and emphasis to implement NPDM. The local level (Upazila) development planning proforma is being revised by the Local Government Division where inputs provided by Ministry of Disaster Management & Relief to make it more inclusive for disaster risk reduction.

2. Lessons and Constraints
a. The SOD is only an order not an act, there is no legal obligation for the implementers of the SOD. Legal framework can work as pressure to take all possible steps for effective implementation of the actions defined in Standing Orders on Disaster (SOD).

b. SOD coordination bodies are not sufficiently functional. Training is one of the best ways to enhance knowledge and skill. Advanced training, refresher training, on the job training etc. should also be arranged besides foundation/basic training. No work can be done effectively unless the stakeholders are motivated and committed. Motivational work should be undertaken for example: rewarding the best UDMC, rewarding the best UDMC member, rewarding the best volunteer etc.

c. Natural disasters cannot be stopped. But the loss of lives, assets and properties can be reduced significantly through effective and timely preparedness activities. Union Disaster Management Committees (UDMCs) have great role to play for reducing disaster risks of the vulnerable people. Standing Orders on Disaster (SOD) can guide the UDMCs for understanding and performing their roles and responsibilities. But the existing challenge for operationalizing SOD should be addressed through joint collaboration and adopting multi-sectoral approach.

d. Monitoring is very important to track progress, learn challenges and make necessary adjustments. Upazilla Disaster Management Committee (UzDMC) should be committed enough to regularly monitor the activities of Union Disaster Management Committee (UDMC) and provide proactive support as and when required.

e. Resources identification, mobilization and utilization are always big challenge. Government should pay due attention so that UDMCs have adequate resources for implementation of SODs and Disaster Contingency Plan. Bangladesh has achieved significant progress in ensuring 100% sanitation in many of the Unions. One of the underlying factors for this success is allocating resources at UP budget for this purpose. Similarly, government should keep such provision for Disaster Contingency Fund at Union Level. This fund could be utilized for awareness activities during peace time and early warning, search & rescue, shelter management etc. during disaster period. Union Disaster Management Committees (UDMCs) should also take collective initiatives to generate Disaster Contingency Fund through mobilizing local resources.

f. Disaster Risk Reduction is a multi sector business. It is not possible for government alone to tackle disaster unless strong collaboration among all the relevant stakeholders such as government, NGOs, researchers, scientists, civil society, private sector, media etc. are established and maintained. Collaborative efforts can strengthen the preparedness activities at all level and reduce the impact of disasters.

g. Community level preparedness works very well where it is part of poverty alleviation program. Many poor people cannot undertake safety measures simply because they cannot afford those. Change in housing pattern (mud-built to light materials housing) in Chittagong hill tracts is an example.

h. Access to early warning is still a challenge and needed is support from the institutions. The service providers should be supported with resources so that they can do their business during disasters.

i. Outreach is another challenge as greater number of vulnerable people has not yet been reached. There is a need to invest in inventing effective measures to scale up the ideas.

j. Citizen action and media advocacy matter most in reduction of vulnerability and timely allocation and distribution of resources. They should be a part of disaster preparedness work.

k. Living with disaster requires sorting the basic first. As a nation we should invest our resources in a way so that basic services like health, education and water can continue even when there are disasters. For an example, revising the school calendar can reduce school days loss. We can introduce monsoon vacation by the summer one.
l. Climate change, earthquake vulnerability, vulnerability monitoring etc. related information management system is also needed to be strengthened.
m. Natural elements such as water, land and air are trans-boundary. And thus any measures to address them would also have take into consideration the trans-boundary solutions. This will likely to involve the combined and coordinated effort of the scientific and technology front, community and practice front and regional and international diplomacy front.
n. Disaster and climate change risks are still at the normative level with elusive quantification. This is making it impossible to estimate the value of the disaster and climate change risks, the required investment, the losses from adverse events and the requirement for recovery and redevelopment. Without the disciplined risk accounting it is also difficult to determine the baseline, benchmark and accomplishment of objective.

3. Development vision Goals, objectives and targets for

Vision:- The Disaster Management vision of the Government of Bangladesh is to reduce the risk of people, especially the poor and the disadvantaged to the effects of natural, environmental and human induced hazards to a manageable and acceptable humanitarian level and to have in place an efficient emergency response management system capable of handling large scale disaster.

Objective:- The overall objective of disaster management is to reduce the underlying risks and to promote climate change adaptation. This will result in substantial reduction of disaster losses, in lives and in the social, economic and environmental assets of persons, communities and the country.

Strategic Goals:- To achieve a paradigm shift towards a comprehensive disaster risk reduction some of the strategic goals are as below:-

-Professionalizing the disaster management system
-Mainstreaming risk reduction
-Strengthening institutional mechanism
-Empowering at risk community
-Expanding risk reduction program
-Strengthening emergency response system
-Developing and strengthening networks.

Targets for the future five year plan:
• Upgrade the disaster management regulative framework
• Risk reduction and climate change adaptation principles (with sustainability) are mainstreamed within all development programs, plans and policies
• Create a national training capacity to sustain and progressively expand the training efforts
• Strengthen community and household level capacity to withstand the disastrous situation
• Establishment of DM fund
• Implementation of different risk reduction options
• Spatial Difference Basis Sustainable livelihood Strategy
• Develop, establish & amend emergency response plan
• Establishment of Multi Risk Vulnerability Assessment Mapping(MRVA) & Damage & Need Assessment Cell(DNA)
• Construction of Flood, Cyclone Shelters and killa
• Procuring search & rescue equipments
• Strengthen national capacity for response management support to local disaster management committees
• ICT based Multi-hazard EWS at community level
• Establish and improve search and rescue mechanism
• Develop and establish emergency response plan
• Development of an effective ICT based information management system
• Establish public private partnership for disaster risk reduction
• Establish Go- NGO and private sector coordination for disaster risk reduction
• Establish multi sectoral coordination system
• Reduce vulnerability of the at risk communities through social safety nets
• Prepare guideline for damage & needs assessment for recovery planning
• Establish & strengthen the regional networks
• Strengthen the use of space based technology
• Develop a monitoring and evaluation system to enable the effectiveness of the capacity building strategy to be measured


4. Current and future Challenges
There is an estimate that climate change would bear some 75 to 80 percent of the costs of damages caused by the changing climate. Bangladesh lacks sufficient financial and technical capacities to manage increasing climate risk. We depend more directly on climate-sensitive natural resources for income and wellbeing. An equitable and effective global climate deal is needed. Such a deal would recognize the varying needs and constraints and assist with the finance and technology to meet the increased challenges to development, ensure that we are not locked into a permanently low share of the global commons and establish mechanisms that decouple where mitigation happens from who pays for it.
More than 60 % of urban population lives in four main cities in Bangladesh. Dhaka alone accommodates one-third of urban population and produces 60 % of national GDP. Therefore, disaster in urban areas has severe national consequences in Bangladesh. Eventually, disaster risk reduction from the cities should be the key issues for ensuring overall development of Bangladesh.
Today, most of the people in the south say, they are affected by salinity. Farmers are adapting by planting saline-tolerant varieties of rice. But this worked well, until the cyclone Aila hit the country in 2009. After that the salinity level rose higher and even the new crops . It is estimated that for just four villages in the district, the cyclone resulted in a loss of US$1.9 million between 2009-2011.In order to effectively address loss and damage, the following steps may be undertaken:
a. Develop a comprehensive policy on the integration of DRR and CCA to address loss and damage from the impacts of both extreme events and slow onset processes;
b. Establish a policy body under the Ministry of Planning (MoP) and technical bodies at both the MoEF and the MoDMR, to serve as knowledge hubs and to provide expertise in DRR and CCA respectively to the loss and damage policy wing of the MoP; Establishing Links between Disaster Risk Reduction and Climate Change Adaptation in the Context of Loss and Damage
c. Integrate DRR and CCA in a multi-level institutional framework to address loss and damage from both extreme events and slow onset processes under a common mechanism;
d. Strengthen and enhance the capacity for mainstreaming loss and damage into national planning processes and develop vertical and horizontal linkages between sectors and institutions working in areas of development to ensure climate resilient development; and
e. Obtain accreditation for the existing National Funding Entities to become National Implementing Entities in order to access support from the international funding mechanisms–both within and outside the UNFCCC – to address loss and damage including through adaptation, mitigation, technology and capacity building.
f. Information is especially important in the case of Trans-boundary water management. Moreover, in Trans-boundary basins, information exchange and sharing of data between riparian countries is regarded as a first and essential step towards fostering cooperation and trust. Unfortunately, restriction in the availability of data and information beyond borders in the riparian countries of the Ganges basin continue to prevail, and countries are often hesitant and cautious to share any kind of hydrological information.
g. Establishing public-private partnerships for disaster & climate change risk reduction.

5. Sectoral/sub sectoral development strategies and policies for
- Institutionalization of DRR and CCA
- Promoting and practicing Public Private partnership
- Adaptive research on disaster and climatic issues
- Promote proven technologies

6. List of policies/ programs/projects for achieving the targets
-
DM Act 2012
- National Plan for Disaster Management (2010- 2015)
- DM Act derivative rules
- SOD
- Hyogo Framework for Action (HFA) 2005-2015
- SAARC Framework for Action (SFA) 2006-2015
- SDGs
- Bangladesh Climate Change Strategy and Action Plan
- National adaptation Plan of Action (NAPA)
- Disaster Management Regulatory Frameworks
- Disaster Management Plan for District Upazila, Union, City corporation, Municipality etc.
- Different sectoral development plan
- Disaster Impact and Risk Assessment Guideline
- Local Disaster Risk Reduction Fund Management Guidelines
- Emergency Fund Management Guidelines
- Indigenous Coping Mechanism Guidebook
- Community Risk Assessment Guidelines
- Damage and Needs Assessment Methodology
- Hazard Specific Risk Assessment Guidelines
- Emergency Response and Information Management Guideline
- National Risk Reduction Fund Management Guideline
- National Disaster Reduction and Emergency Fund Management Guideline
- Local Disaster Management Fund Guideline
- Guideline for Road and Water Safety
- Guideline for Industrial Safety
- Guideline for Disaster Shelter Management
- Monitoring and Evaluation Guideline for the Implementation of the Plan
- Guideline for International Assistance in Disaster Emergency

7. Institutional Mechanism for Monitoring
a. Developing a vulnerability Index will help channelize equitable resources to the targeted districts.
b. Developing focused and specific DRR-CCA indicators in the overall performance tracking for the plans, programs and projects
c. Number of recipients of social welfare/safety net allocations after any disaster.

8. Improving Implementation Capacity
a. Business process and financial management reform in MoDMR and DDM and relevant GoB agencies
b. Better coordination mechanisms within the ministry and across the government
c. Investment in DRR and climate risk reduction to reduce the cost for response and recovery.

 
 
জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ সরকারের লক্ষ্য হলো প্রাকৃতিক, পরিবেশগত ও মনুষ্যসৃষ্ট আপদসমূহের ক্ষেত্রে জনগণের, বিশেষ করে দরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিতদের ঝুঁকি, মানবিক ও গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে নামিয়ে আনা এবং বড় মাপের দুর্যোগ মোকাবেলায় সক্ষম ও কার্যকর জরুরি সাড়া প্রদান পদ্ধতি প্রস্তুত রাখা।
 
জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার উদ্দেশ্যসমূহ নিম্নরূপ:
• জ্ঞান, প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও শিক্ষার মাধ্যমে দুর্যোগ প্রস্তুতি, ঝুঁকিহ্রাস ও সহনশীলতার সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করা;
• দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণের কৌশল উদ্ভাবন এবং এর প্রয়োগের মাধ্যমে দুর্যোগ ঝুঁকি পরিকল্পনা প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা;
• দুর্যোগ ঝূঁকিহ্রাস বিষয়ক প্রাতিষ্ঠানিক ও কাঠামোগত সংস্কারের মাধ্যমে কার্যকর দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠা করা;
• স্থানীয় প্রেক্ষাপট, সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ দুর্যোগ প্রস্তুতি ও প্রশমনের কার্যক্রম গ্রহণে উৎসাহ প্রদান;
• দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রমকে জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় একীভূত করা;
• জনগণের জীবন ও জীবিকায় নিরাপদ খাদ্য সরবরাহের মাধ্যমে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করে জনগণের বিপদাপন্নতা হ্রাস এবং সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে দুর্যোগ ঝূঁকিহ্রাস কার্যক্রম গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করা; 
• দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রমে সরকারি ও বেসরকারি অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার কার্যকর কৌশল উদ্ভাবন করা;
• দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রমে গণমাধ্যমের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা;
• দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমে স্থানীয় জ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার, স্বল্পব্যয়ী অথচ টেকসই পদ্ধতিসমূহ বাস্তবায়নে উৎসাহিত করা;
• আধুনিক ও কার্যকর দুর্যোগ সতর্ক সংকেত উদ্ভাবন ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে সম্প্রচারের কৌশল উদ্ভাবনে বিশেষ প্রচেষ্টা গ্রহণ;
• দুর্যোগ ঝূঁকিহ্রাস কার্যক্রমে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে সম্পৃক্ত করে এর ক্ষমতায়ন ও সাড়াদানের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা;
• দক্ষ ও দ্রুত সাড়াদান কর্মকৌশল উদ্ভাবন ও বাস্তবায়ন করা;
• সাড়াদান কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার অংশ হিসেবে সমাজ ভিত্তিক দুর্যোগ স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন গড়ে তোলা এবং সারা দেশব্যাপী সম্প্রসারণ  
 
(T) খাতভিত্তিক চাহিদা ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের পদ্ধতি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করা; খাত ভিত্তিক দুর্যোগ পরবর্তী সমন্বিত পুনরুদ্ধার এবং পুনর্গঠন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা; দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার অংশ হিসাবে জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্লাটফরম প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর করা; উন্নয়ন পরিকল্পনা ও বাজেট প্রক্রিয়ায় দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাসকে প্রাধান্য দেয়া;
• দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রক কাঠামো বাস্তবায়নের মাধ্যমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় পেশাদারিত্ব আনয়ন;
• দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনকে মূলধারায়নের মাধ্যমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কাঠামোর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা; 
• দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন নিশ্চিত করার মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা;
• দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে দুর্যোগ প্রতিরোধ, প্রশমন, প্রস্তুতি, সাড়াদান, পুনরুদ্ধার এবং পুনর্বাসনকে প্রেক্ষিত বিবেচনায় সমগুরুত্ব প্রদান করা। এক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত দীর্ঘমেয়াদী পুনর্বাসনের কাজে গুরুত্বপূর্ণ ঘাটতি পুরণের লক্ষ্যে দ্রুত পুনরুদ্ধার (Early Recovery) কার্যক্রম পরিচালনা করা;
• নগর জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে নগর ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় অধিকতর গুরুত্ব প্রদান করা;
• অধিকতর ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিপদাপন্ন দুর্যোগপ্রবণ এলাকা এবং প্রতিবেশ বিপন্ন (Ecologically Fragile) এলাকাকে প্রাধান্য দিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম নেওয়া। এ বিষয়ে ঝুঁকি ও বিপদাপন্নতার বিশ্লেষণ একটি নিয়ত প্রক্রিয়া হিসেবে বিবেচনা করা;
• দুর্যোগ ঝুঁকি নিরূপণে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা;
• সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের মাধ্যমে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর বিপদাপন্নতা হ্রাস করা ও জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা পদ্ধতি জোরদার করা;
• ভূমিকম্প ঝুঁকি নিরূপণ এবং মাইক্রোজোনেশন ম্যাপিং এর মাধ্যমে দুর্যোগ মোকাবেলার প্রস্তুতি গ্রহণ করা;
• আপদভিত্তিক সতর্ক সংকেত প্রণয়ন ও প্রতিষ্ঠা করা এবং রিয়েল টাইম তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যমে আঞ্চলিক নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করা;
• অনুসন্ধান ও উদ্ধার তৎপরতা প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়ন করা, স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন, কার্যকর Incident Management System (IMS) প্রতিষ্ঠা করা; 
 
 
 
এক নজরে কুষ্টিয়া সদর  উপজেলা
 
 
মোট আয়তন ৩২৪.০৭ বর্গ কিঃ মিঃ /৩১৮৫৭ হেক্টর
ইউনিয়নের সংখ্যা ১2টি
পৌরসভার সংখ্যা ১টি
মৌজার সংখ্যা ১২৩ টি
গ্রামের সংখ্যা 143 টি
আশ্রয়ন সংখ্যাঃ ৩ টি
গড়াই আশ্রয়ন ব্যারাক সংখ্যাঃ ১২ ঘর সংখ্যা- ১২০
চৌড়হাস আশ্রয়ন ব্যারাক সংখ্যা- ১৩ ঘর সংখ্যা- ১৩০
আলামপুর আশ্রয়ন ব্যারাক সংখ্যা- ০৪ ঘর সংখ্যা- ৪০
 
 
 
#জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মূলনীতি (Principle) 
সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সার্বিক ধারণা প্রয়োগের মাধ্যমে পূর্বের ত্রাণ ও পুনর্বাসন ধারণার পরিবর্তে জনগণের অংশগ্রহণে আপদ ও ঝুঁকি সনাক্তকরণ, দুর্যোগ প্রস্তুতি এবং কার্যকর সাড়াদানের মাধ্যমে সমন্বিতভাবে দুর্যোগ মোকাবেলা করার উদ্যোগ গ্রহণ করা। সব ধরণের প্রাকৃতিক, পরিবেশগত ও মানব সৃষ্ট দুর্যোগে মানুষের বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বিপদাপন্নতাকে মানবিক ও সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে এসে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার একটি কাঠামোগত রূপরেখা প্রণয়ন করা যার কেন্দ্রমূলে থাকবে ঝুঁকি কবলিত জনগোষ্ঠীর ঝুঁকি মোকাবেলার সামর্থ্য বৃদ্ধি। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে নানামুখী সংস্কারের মাধ্যমে ত্রাণ ও পুনর্বাসন কৌশলের পরিবর্তে একটি সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কাঠামো গড়ে তোলার লক্ষ্যে নিচের বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত 
• দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রক কাঠামো বাস্তবায়নের মাধ্যমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় পেশাদারিত্ব আনয়ন;
• দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনকে মূলধারায়নের মাধ্যমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কাঠামোর সক্ষমতা বৃদ্ধি করা; 
• দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন নিশ্চিত করার মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা;
• দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে দুর্যোগ প্রতিরোধ, প্রশমন, প্রস্তুতি, সাড়াদান, পুনরুদ্ধার এবং পুনর্বাসনকে প্রেক্ষিত বিবেচনায় সমগুরুত্ব প্রদান করা। এক্ষেত্রে অপেক্ষাকৃত দীর্ঘমেয়াদী পুনর্বাসনের কাজে গুরুত্বপূর্ণ ঘাটতি পুরণের লক্ষ্যে দ্রুত পুনরুদ্ধার (Early Recovery) কার্যক্রম পরিচালনা করা;
• নগর জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে নগর ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় অধিকতর গুরুত্ব প্রদান করা;
• অধিকতর ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিপদাপন্ন দুর্যোগপ্রবণ এলাকা এবং প্রতিবেশ বিপন্ন (Ecologically Fragile) এলাকাকে প্রাধান্য দিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কার্যক্রম নেওয়া। এ বিষয়ে ঝুঁকি ও বিপদাপন্নতার বিশ্লেষণ একটি নিয়ত প্রক্রিয়া হিসেবে বিবেচনা করা;
• দুর্যোগ ঝুঁকি নিরূপণে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা;
• সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের মাধ্যমে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর বিপদাপন্নতা হ্রাস করা ও জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা পদ্ধতি জোরদার করা;
• ভূমিকম্প ঝুঁকি নিরূপণ এবং মাইক্রোজোনেশন ম্যাপিং এর মাধ্যমে দুর্যোগ মোকাবেলার প্রস্তুতি গ্রহণ করা;
• আপদভিত্তিক সতর্ক সংকেত প্রণয়ন ও প্রতিষ্ঠা করা এবং রিয়েল টাইম তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যমে আঞ্চলিক নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা 
• অনুসন্ধান ও উদ্ধার তৎপরতা প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়ন করা, স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন, কার্যকর Incident Management System (IMS) প্রতিষ্ঠা করা; 
• উন্নয়ন পরিকল্পনা ও বাজেট প্রক্রিয়ায় দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাসকে প্রাধান্য দেয়া;
• খাতভিত্তিক চাহিদা ও ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের পদ্ধতি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করা;
• খাত ভিত্তিক দুর্যোগ পরবর্তী সমন্বিত পুনরুদ্ধার এবং পুনর্গঠন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা; 
• দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার অংশ হিসাবে জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্লাটফরম প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর করা;
• দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন ২০১২, জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ২০১০-২০১৫, ও দুর্যোগ বিষয়ক স্থায়ী আদেশাবলী ২০১০ বাস্তবায়ন করা 
• সরকারি, বেসরকারি ও উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বহুমাত্রিক সংস্কৃতি গড়ে তোলা
 
 
 
# Professionalizing the disaster management system
-Mainstreaming risk reduction
-Strengthening institutional mechanism
-Empowering at risk community
-Expanding risk reduction program
-Strengthening emergency response system
-Developing and strengthening networks.
#Targets for the future five year plan of Modmr:
• Upgrade the disaster management regulative framework 
• Risk reduction and climate change adaptation principles (with sustainability) are mainstreamed within all development programs, plans and policies
• Create a national training capacity to sustain and progressively expand the training efforts
• Strengthen community and household level capacity to withstand the disastrous situation
• Establishment of DM fund
• Implementation of different risk reduction options
• Spatial Difference Basis Sustainable livelihood Strategy 
• Develop, establish & amend emergency response plan 
• Establishment of Multi Risk Vulnerability Assessment Mapping(MRVA) & Damage & Need Assessment Cell(DNA) 
• Construction of Flood, Cyclone Shelters and killa
• Procuring search & rescue equipments 
• Strengthen national capacity for response management support to local disaster management committees
• ICT based Multi-hazard EWS at community level 
• Establish and improve search and rescue mechanism
• Develop and establish emergency response plan
• Development of an effective ICT based information management system
• Establish public private partnership for disaster risk reduction 
• Establish Go- NGO and private sector coordination for disaster risk reduction
• Establish multi sectoral coordination system 
• Reduce vulnerability of the at risk communities through social safety nets
• Prepare guideline for damage & needs assessment for recovery planning 
• Establish & strengthen the regional networks 
• Develop a monitoring and evaluation system to enable the effectiveness of the capacity building strategy to be measured 
Establishing public-private partnerships for disaster & climate change risk reduction.
#. Sectoral/sub sectoral development strategies and policies for 
- Institutionalization of DRR and CCA
- Promoting and practicing Public Private partnership
- Adaptive research on disaster and climatic issues
- Promote proven technologies
#. List of policies/ programs/projects for achieving the targets 
- DM Act 2012
- National Plan for Disaster Management (2010- 2015)
- DM Act derivative rules
- SOD
- Hyogo Framework for Action (HFA) 2005-2015
- SAARC Framework for Action (SFA) 2006-2015
- SDGs
- Bangladesh Climate Change Strategy and Action Plan
- National adaptation Plan of Action (NAPA)
- Disaster Management Regulatory Frameworks
- Disaster Management Plan for District Upazila, Union, City corporation, Municipality etc.
- Different sectoral development plan
- Disaster Impact and Risk Assessment Guideline 
- Local Disaster Risk Reduction Fund Management Guidelines 
- Emergency Fund Management Guidelines 
- Indigenous Coping Mechanism Guidebook 
- Community Risk Assessment Guidelines 
- Damage and Needs Assessment Methodology 
- Hazard Specific Risk Assessment Guidelines 
- Emergency Response and Information Management Guideline
- National Risk Reduction Fund Management Guideline 
- National Disaster Reduction and Emergency Fund Management Guideline 
- Local Disaster Management Fund Guideline 
- Guideline for Road and Water Safety 
- Guideline for Industrial Safety 
- Guideline for Disaster Shelter Management 
- Monitoring and Evaluation Guideline for the Implementation of the Plan 
- Guideline for International Assistance in Disaster Emergency
.# Institutional Mechanism for Monitoring
a. Developing a vulnerability Index will help channelize equitable resources to the targeted districts. 
b. Developing focused and specific DRR-CCA indicators in the overall performance tracking for the plans, programs and projects
c. Number of recipients of social welfare/safety net allocations after any disaster.
#. Improving Implementation Capacity
a. Business process and financial management reform in MoDMR and DDM and relevant GoB agencies
b. Better coordination mechanisms within the ministry and across the government
c. Investment in DRR and climate risk reduction to reduce the cost for response and recovery.
 
 
#Targets for the future five year plan:2016-2021
বন্যাপ্রবণ ও নদী ভাঙ্গন এলাকায় বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ (২য় পর্যায়)
দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রম এর আওতায় বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি, বন্যাপ্রবণ ও নদী ভাঙ্গন এলাকায় বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প ইত্যাদি বাস্তবায়ন করা।
Strengthening of the Ministry of Disaster Management & Relief (MoDMR) Program Administration
সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কার্যক্রমের আওতায় বিভিন্ন কর্মসূচি, Management Information Service (MIS) এর মাধ্যমে  বাস্তবায়ন করা।
Emergency 2007 Cyclone Recovery and Restoration Project (ECRRP),: Disaster Mitigation & Reduction
দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রম এর আওতায় Applying of GIS system at Disaster Management বাস্তবায়ন করা।
UDMC & UzDMC Member Disaster management subject cÖwkÿY
Strengthen national capacity for response management support to local disaster management committees `
Upazilla DMIC Centre cum relief ware house নির্মাণ
দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রম এর আওতায় জলবায়ু পরিবর্তন রেজিলিয়েন্ট ফান্ড, Upazilla DMIC Centre 
cum relief ware house নির্মাণ প্রকল্প  বাস্তবায়ন করা।
গ্রামীণ রাস্তায় ছোট ছোট (১8মিটার দীর্ঘ) সেতু /কালভার্ট নির্মাণ
দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রম এর আওতায় জলবায়ু পরিবর্তন রেজিলিয়েন্ট ফান্ড গ্রামীণ রাস্তায় ছোট ছোট (১8মিটার দীর্ঘ)
সেতু /কালভার্ট নির্মাণ  প্রকল্প বাস্তবায়ন করা।
Supply & Installation  of   Solar pannal
দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রম বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি,এর আওতায়,   Supply & Installation  of Solar pannal  প্রকল্প  বাস্তবায়ন করা।
Cyclon Resilience House নির্মাণ
দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রম এর আওতায় জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাষ্ট ফান্ড, জলবায়ু পরিবর্তন রেজিলিয়েন্ট ফান্ড, অনুদান প্রকল্প ইত্যাদি বাস্তবায়ন করা।
Establishment of  Damage & Need Assessment Cell(DNA) & Prepare guideline for damage & needs assessment for recovery planning
বিভিন্ন দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ - দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারে বিভিন্ন দুর্যোগের ক্ষয়-ক্ষতি নিরুপনের উদ্দেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে একটি ডিএনএ সেল (Damage and Need Assessment- DNA Cell) প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ডিএনএ সেলে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সফটওয়্যার স্থাপন ও সংযোজন করা হয়েছে। এই সেলের মাধ্যমে একটি Web-based Damage and Need Assessment Application তৈরির কাজ চলমান রয়েছে, যার মাধ্যমে অনলাইনে দ্রুততার সাথে মাঠ পর্যায় থেকে যেকোন দুর্যোগের ক্ষয়-ক্ষতির তথ্য সরাসরি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সার্ভারে সংরক্ষণ ও সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় তথ্য 
Cummity Risk Assesment & Risk Reduction Action Plan 
Disaster Management Plan for Upazila, Union, Municipality etc. 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে EWS যেমনইন্টারেক্টিভ ভয়েস রেসপন্স (IVR) সার্ভিস
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ই-লাইব্রেরি  , ই-লার্নিং কোর্স,
সাহানা দুর্যোগ তথ্য ব্যবস্থাপনা সিস্টেম
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন ২০১২, জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা ২০১৫ ,জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা ২০১০-২০১৫, ও দুর্যোগ বিষয়ক স্থায়ী আদেশাবলী ২০১০ বাস্তবায়ন করা
গ্রামীণ রাস্তায় ছোট ছোট (১২ মিটার দীর্ঘ) সেতু /কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্প (৩য় পর্যায়)
বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ
Establish Upazilla DMIC Centre  for ICT based Multi-hazard EWS at community level
 
 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি:
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি (CDMP-II) সহায়তায় উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা অফিসে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্য কেন্দ্র (DMIC) স্থাপন করা হয়েছে এবং ইতোমধ্যে জাতীয় পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্য কেন্দ্র (DMIC) সাথে Disaster Management Information Network স্থাপন করা হয়েছে
# বর্তমানে যে কোন মোবাইল থেকে ইন্টারেক্টিভ ভয়েস রেসপন্স (IVR) সার্ভিস ১০৯৪১ নম্বর ডায়াল করে দৈনন্দিন আবহাওয়া বার্তা, বন্যা পূর্বাভাস, ঘূর্ণীঝড়,নদীবন্দর সমূহের সর্তকতা সংকেত এবং সমুদ্রগামী জেলেদের সতর্কীকরণ বার্তা জানা যায় ।
 
 
# একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ই-লাইব্রেরি স্থাপন করা হয়েছে যা দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন সংশ্লিষ্ট প্রকাশনা এবং নীতিমালা ধারন করে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় জড়িত প্রতিষ্ঠান,গণমাধ্যম ও ব্যক্তিবর্গের মাঝে তথ্য ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের সুযোগ প্রদান করে।ই-লাইব্রেরির এর ওয়েব লিংকঃwww.dmic.org.bd/e-library
# ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য (যেমনঃ ধারণ ক্ষমতা, স্থান, কাঠমো ইত্যাদি) সাইক্লোন শেল্টার তথ্য ভান্ডারে সংরক্ষণ করা আছে এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে এ তথ্য গুলো যেকোন স্থান থেকে পাওয়া যায়। এটা ইন্টারএক্টিভ মানচিত্রে পর্যবেক্ষণের সুবিধা সম্বলিত।সাইক্লোন শেল্টার তথ্য ভাণ্ডারের ওয়েবলিংকঃ www.dmic.org.bd/csdb
# দুর্যোগ সংগঠনের পূর্বেই মানচিত্রের মাধ্যমে সাইক্লোন বা বন্যায় প্লাবিত এলাকা নিরুপণ এবং স্থানভিত্তিক গভীরতা নির্ণয় করে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করা যায় যাতে সংশ্লিষ্ট এলাকার লোকজন দুর্যোগ মোকাবেলায় পূর্বপ্রস্তুতি নিতে পারে।তথ্য ভাণ্ডারের ওয়েবলিংকঃ www.dmic.org.bd/inmap
# ১৭০০+ ইউনিয়ন ফেক্ট শিট তথ্যভান্ডারে সংরক্ষন করা আছে এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে এ তথ্য গুলো যেকোন স্থান থেকে পাওয়া যায় এবং পিডিএফ ফরম্যাটে ডাউনলোড করা সম্ভব।তথ্য ভাণ্ডারে ওয়েবলিংকঃ www.dmic.org.bd /factsheet
# বিভিন্ন দুর্যোগ সংক্রান্ত তথ্য এই তথ্য ভান্ডারে সংরক্ষণ করা আছে এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে এ তথ্য গুলো যেকোন স্থান থেকে পাওয়া যায়। এটা ইন্টারএক্টিভ মানচিত্রে পর্যবেক্ষণের সুবিধা সম্বলিত।তথ্য ভাণ্ডারের ওয়েবলিংকঃ 
www.dmic.org.bd /didb
# সাহানা (সিংহলিজ শব্দ যার অর্থ সান্ত্বনা) বিভিন্ন সাব -অ্যাপ্লিকেশনসহ একটি ওয়েব ভিত্তিক পোর্টাল যা সরকার, সুশীল সমাজ, বেসরকারি খাত, স্বেচ্ছাসেবী এবং ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর মধ্যে দুর্যোগে সমন্বয়, সহযোগিতা এবং দুর্যোগ মোকাবেলার জন্য নির্মিত করা হয়েছে। এটি এখন পাইলট পর্যায়ে রয়েছে।ওয়েবলিংকঃ sahana.dmic.org.bd
# দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ই-লার্নিং কোর্স যে সকল সুবিধা রয়েছে প্রারম্ভিক ও সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার উপর বাংলা ও ইংরেজী ভাষায় অনুদিত শিক্ষণ মডিউল বিনামূল্যে ইন্টারনেট নির্ভর প্রশিক্ষন সফলভাবে কোর্স সম্পন্নকারী অনলাইনে সার্টিফিকেট প্রদান সহযোগীতার জন্য সারাদেশে রয়েছে ১১ টি ই-লার্নিং সেন্টার।ই-লানিংএর ওয়েব লিংকঃwww.elearning.cdmp.org.bd
# রিমোট সেন্সিং 
•রিমোট সেন্সিং প্রযুক্তির ব্যবহার করে দুর্যোগে প্রস্তুতি, পরিবীক্ষণ, মূল্যায়ন, ত্রাণ বিতরণ ও দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস প্রতিটি ক্ষেত্রেই দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কার্যক্রমকে শক্তিশালী করা; 
•দুর্যোগপ্রবণ এলাকা চিহ্নিতকরণ, পরিলক্ষিত দুর্যোগ সম্পর্কে দ্রুত ও বিশ্বাসযোগ্য তথ্য, স্যাটেলাইট ইমেজ, ত্রাণ বিতরণে পরিসংখ্যান সম্পর্কিত তথ্য পেতে রিমোট সেন্সিং এর ব্যবহার করা।
# জিআইএস (GIS): 
•বিভিন্ন প্রকার তথ্যের পরিমাপ, পরিমাণ ও মাত্রা নির্ণয়, তথ্য সংরক্ষণ ও তথ্য শুদ্ধিকরণ, মানচিত্র তৈরি, প্রদর্শন ও ব্যবহারের তথ্য পরিবীক্ষণ, বিশ্লেষণ ও মডেল তৈরির ক্ষেত্রে জিআইএসের মত উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা। 
.# জিপিএস (GPS) 
•জিপিএস ব্যবহার করে সফল উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করা; 
•বিভিন্ন ল্যান্ডমার্ক, রাস্তাঘাট, বিল্ডিং, জরুরি সেবার জন্য সম্পদ, দুর্যোগ ত্রাণ বিতরণ স্থানস 
মূহ সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য ও ধারণা লাভ এবং উদ্ধার কার্যক্রমকে সফল করতে জিপিএস ব্যবহার করা। 
 
# স্যাটেলাইট প্রযুক্তি 
•দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সতর্কবার্তা গ্রহণ ও প্রেরণের জন্য জিও ষ্টেশনারী স্যাটেলাইট সিস্টেম এবং লো-আর্থ-অরবিট স্যাটেলাইট এর ব্যবহার নিশ্চিত করা; 
•ক্যাবল নির্ভর ইন্টারনেট ব্যবস্থার পাশাপাশি স্যাটেলাইট নির্ভর ইন্টারনেট ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা;
•জাতীয় ও স্থানীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রসমূহের মধ্যে VSAT এর মাধ্যমে কমিউনিকেশন্স নেটওয়ার্ক স্থাপন;
• GMDSS (Global Maritime Disaster and Safety System) প্রযুক্তি স্থাপনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
# মোবাইল প্রযুক্তি
• দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় ব্যাপকভাবে মোবাইল প্রযুক্তি ব্যাবহার করা;
• মোবাইল প্রযুক্তি ব্যবহার করে দুর্যোগ সতর্ক সংকেত প্রচার করা এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা এবং মোবাইল যোগাযোগ অবকাঠামোর ঝুঁকিহ্রাসে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা;
•সকল ল্যাণ্ড টেলিফোন ও মোবাইল নেটওয়ার্কে ইমার্জেন্সি টোল ফ্রি নম্বর চালুকরণ।
# অনলাইন ডাটাবেজ
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সাথে জড়িত সকল প্রতিষ্ঠানের Resource সমূহের একটি সমন্বিত Online Database গড়ে তোলার বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
 
 
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহারঃ
ভৌগলিক ও ভূতাত্বিক অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশ একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রবন দেশ । জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দুর্যোগের প্রকোপ যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে এর ক্ষতির মাত্রা ও ক্ষতির পরিধি এবং সাথে সাথে প্রতিনিয়ত বাড়ছে জনগোষ্ঠীর ঝুঁকি । বিগত দশকে দুর্যোগ ঘটনের সংখ্যা ও তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে । ঘুর্নিঝড়ের পথ পরিবর্তন ও ঘটনের সংখ্যা, তীব্রতা বৃদ্ধিতে দুর্যোগ প্রস্তুতি কার্যক্রম, পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে । বাংলাদেশে ১৬ কোটির বেশী জনগনের বসবাস যা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী ঘনবসতির দেশ হিসেবে পরিচিত । এর মধ্যে ৩ কোটি লোক সমুদ্র উপকুলে বসবাস করে যাদেরকে প্রতিনিয়ত ঘুর্নিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, লবনাক্ততাসহ অন্যান্য ঝুঁকি মোকাবেলা করতে হয় । প্রায় ৪ কোটি লোক বন্যার দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে । সেই সংগে খরা, লবনাক্ততা, সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ইত্যাদি ধীরগতির (Slow onset) দুর্যোগসমূহ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আস্তে আস্তে প্রকটতর হচ্ছে । এতদসত্তেও বিগত দুই দশকে বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের মৃতের সংখ্যা সাফল্যজনকভাবে কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছে । ১৯৭০ সালের ঘুর্নিঝড়ে যেখানে ৩ লক্ষ মানুষ মৃত্যুবরন করেছিল, ২০০৭ সালের সুপার সাইক্লোন সিডরএ সেই মৃতের সংখ্যা মাত্র ৩ হাজারে নেমে এসেছে । দুর্যোগে ক্ষয়-ক্ষতির মাত্রা কমিয়ে আনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের এ সফলতা ইতিমধ্যে বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে । দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রমে ব্যাপক সাফল্য থাকলেও আমরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন দুর্যোগের হুমকি ও চ্যালেঞ্জ এর সম্মুখীন হচ্ছি । এ রকম একটা পরিবর্তনশীল ও অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে জনগনের জান-মালের নিরাপত্তা বিধান ও উন্নয়ন কার্যক্রম সফলভাবে এগিয়ে নিতে হলে প্রয়োজন বিজ্ঞানভিত্তিক তথ্য, উপাত্ত ও যথাযথ প্রযুক্তি । ঠিক একইভাবে এসব তথ্য, উপাত্ত ও প্রযুক্তি সবক্ষেত্রের, সব পর্যায়ের ব্যবহারকারী ও উপকারভোগীদের উপযোগী করে ব্যবহার করার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও দক্ষতা ।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিটিজেন চার্টারের অন্তর্ভুক্ত নাগরিক সেবাগুলো দ্রুত জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছানোর জন্য গৃহিত উদ্যোগ সমুহ নিচে দেয়া হলো:
দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে এমন জনগোষ্ঠীকে সতর্ক করার জন্য মোবাইল ফোন ভিত্তিক ৩(তিন) ধরনের প্রযুক্তি যথা: CBS, SMS ও IVR নির্ভর দুর্যোগ সতর্কীকরণ পদ্ধতি প্রচলন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে:
IVR: মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দুর্যোগের আগাম বার্তা জনগণের চাহিদা মোতাবেক অবহিতকরনের জন্য Interactive Voice Response (IVR) নামক উদ্যোগটি গ্রহন করা হয়েছে। এখন যে কেউ সিটিসেল ব্যতীত যে কোনে মোবাইল অপারেটরে ১০৯৪১ ডায়াল করে আবহাওয়ার সর্বশেষ তথ্য জানতে পারবেন।
CBS: নির্দিষ্ট এলাকার জনগনের নিকট দুর্যোগের সতর্কবার্তা দ্রুত পৌঁছানোর জন্য মোবাইল ফোনের Cell Broadcasting (CB) প্রযুক্তি ব্যবহারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় প্রবণ কক্সবাজার এবং বন্যা প্রবণ সিরাজগঞ্জ জেলায় মোবাইল ফোনের CB প্রযুক্তি ব্যবহার করে দুর্যোগের আগামবার্তা প্রেরণের পরীক্ষামূলক পাইলট অপারেশন শুরু করা হয়।
SMS Alert: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কাজে নিয়োজিত নির্দিষ্ট ব্যক্তির নিকট দুর্যোগের আগাম সর্তক বার্তা পৌছানোর জন্য SMS Alter ব্যবহারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে । ইতিমধ্যে ৫৪টি জেলা এবং সংশ্লিষ্ট উপজেলা ও ইউনিয়ন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও সদস্য সচিবদের মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করে ডাটাবেইজ তৈরী করা হয়েছে।
Social Protection Management Information System (SPMIS): সামাজিক নিরাপত্তা বেস্টনী কর্মসূচীর সুষ্ঠু তদারকী ও নীতি নির্ধারনে সহায়তার জন্য বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ/বিতরণ কার্যক্রমের বিস্তারিত তথ্যাদি ডাটাবেইজ এ সংরক্ষন করার জন্য ওয়েবসাইট ভিত্তিক SPMIS প্রবর্তন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্হাপনা অধিদপ্তরের জেলা ভিত্তিক কার্যক্রম ওয়েব পোর্টালে প্রকাশ করা হচ্ছে এবং এ পোর্টালটির লিংক ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রের পোর্টালের সাথে যুক্ত করার উদ্যোগ গ্রহন করা হয়েছে।
Microzonation Map: আইসিটি নির্ভর Microzonation Map ভুমিকম্পের ঝুকি মুক্ত নগরায়নের কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে, যা শহরের ভৌত পরিকল্পনা, উপযুক্ত ভূমি ব্যবহার, নতুন নগরায়নের উপযুক্ত স্থান চিহ্নিতকরণ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, বিল্ডিং কোড হালনাগাদকরণ, পুরানো অবকাঠামো মেরামত/পূন: নির্মাণ/রেট্রোফিটিং কাজে ব্যবহার করা হয়। ভূমিকম্প জনিত বিপদাপন্ন এবং ঝুঁকি বিবেচনা করে দেশের ৩ (তিন) বড় শহর যথা: ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট Microzonation Map তৈরী করা হয়েছে। দেশের ঝুঁকিপূর্ণ আরো ৬(ছয়)টি শহর যথা: টাংগাইল, ময়মনসিংহ, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুর এবং রাজশাহীর Microzonation Map তৈরীর কাজ ২০১৪ সালের মধ্যে সম্পন্ন হবে।
Cyclone Shelter Database: উপকূলীয় অঞ্চলে নির্মিত ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যাদি ওয়েবসাইট ভিত্তিক ডাটাবেইজে সংরক্ষন করা হয়েছে। এ ডাটাবেইজটিতে আশ্রয়কেন্দ্রগুলির কাঠামোগত এবং আনুষাঙ্গিক তথ্য যেমন: ভৌগলিক অবস্থান (অক্ষাংশ/দ্রাঘিমাংশ), ব্যবহার উপযোগিতা, ধারনক্ষমতা, ইত্যাদি সংরক্ষন করা হয়েছে। এ ডাটাবেইজটির তথ্য ব্যবহার করে নতুন ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মানের সঠিক স্থান নির্ধারণ করা, ঘূর্ণিঝড়ের সময় লোকজনকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনার জন্য উপযুক্ত পথ নির্ধারন করা এবং আশ্রয়কেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা ও মেরামতের প্রয়োজনীয়তা নিরুপণ করা যাবে।
Inundation Map/Risk Map for Storm Surge: বাংলাদেশের দক্ষিন উপকূলীয় অঞ্চল প্রায় প্রতি বছর ঘূর্নিঝড় জনিত জলোচ্ছাসে প্লাবিত হয়, ফলে জীবন-জীবিকা এবং অবকাঠামোর ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য দেশের দক্ষিন উপকূলীয় অঞ্চলের জলোচ্ছাস জনিত বন্যার স্থান ভিত্তিক গভীরতার তথ্য নির্ভর Inundation Map/Risk Map for Storm Surge তৈরী করা হয়েছে, এ মানচিত্র হতে এ সকল এলাকার ঘর বাড়ীর ভিটা কতটুকু উঁচু করতে হবে, আশ্রয়কেন্দ্র, রাস্তা বা অন্যান্য অবকাঠামো কতটুকু উঁচু তে করতে হবে, তার ধারনা পাওয়া যাবে।
এবছরের জাতীয় দুর্যোগ পস্তুতি দিবসের প্রতিপাদ্য ‘বিজ্ঞান ভিত্তিক তথ্য জানি, দুর্যোগের ক্ষতি কমিয়ে আনি’ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথ পরিক্রমায় এটি নিঃসন্দেহে অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে । বিজ্ঞানের বিভিন্ন আবিষ্কার ও বিজ্ঞান ভিত্তিক বিভিন্ন গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল, তথ্য ও উপাত্ত ব্যবহারের ফলে সাম্প্রতিক সময়ে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে উল্লেখযোগ্য সফলতা এসেছে । দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রমকে আরও বিজ্ঞানভিত্তিক, সময়োপযোগী ও সব পর্যায়ের জন্য ব্যবহারোপযোগী করে তোলা বর্তমান সরকারের অন্যতম উদ্দেশ্য । জাতির পিতা ও তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ওয়ারলেস এর মাধ্যমে ১৯৭২ সালে ঘূর্নিঝড়ের আগাম বার্তা প্রদানের ব্যবস্থা সংযোজন করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যে ব্যবহার শুরু করেছিলেন, তারই সুযোগ্য কন্যা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বর্তমান সরকার সে ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছেন ।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, উদ্যোগ, সম্মেলন ও প্রক্রিয়া যেমন দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসের ক্ষেত্রে UNISDR এর World Conference on Disaster Risk Reduction এর সাম্প্রতিক যে ঘোষনা অর্থাৎ Sendai Framework for Disaster Risk Reduction 2015-2030 দলিলেও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহারের উপর সমধিক গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে ।দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম বাস্তবায়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ও নানা পর্যায়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহারের কিছু প্রাতিষ্ঠানিক দিক, কার্যক্রম ও উল্লেখযোগ্য সফল উদ্যোগ
Modeling এর ব্যবহার
আধুনিক ও যুগোপযোগী সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মডেলের ব্যবহার করে দুর্যোগ ঝুঁকি ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক বিভিন্ন গবেষণা ও সমীক্ষা কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে । যেমন তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত, আদ্রতা ও বায়ুর গতিবেগ বিষয়ক গবেষণা কাজে আঞ্চলিক জলবায়ু মডেল (egional climate model) প্রেসিস (PRECIS) ব্যবহার করা হয়েছে । এই গবেষণালব্ধ ফলাফল জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কর্মসূচী প্রনয়নে সহায়ক ভূমিকা রাখছে । যেমন -
Inundation Map/Risk Map for Storm Surge - বাংলাদেশের দক্ষিন উপকূলীয় অঞ্চল প্রায় প্রতি বছর ঘূর্নিঝড় জনিত জলোচ্ছাসে প্লাবিত হয়, ফলে জীবন-জীবিকা এবং অবকাঠামোর ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য দেশের দক্ষিন উপকূলীয় অঞ্চলের জলোচ্ছাস জনিত বন্যার স্থান ভিত্তিক গভীরতার তথ্য নির্ভর Inundation Map/Risk Map for Storm Surge তৈরী করা হয়েছে, এ মানচিত্র হতে এ সকল এলাকার ঘর বাড়ীর ভিটা কতটুকু উঁচু করতে হবে, আশ্রয়কেন্দ্র, রাস্তা বা অন্যান্য অবকাঠামো কতটুকু উঁচু তে করতে হবে, তার ধারনা পাওয়া যাবে।
Trend Analysis - জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষত খরার জন্য Global Circulation Model (GCM) ও MAGICC/SCENGEN Software ব্যবহার করে খরার গতি-প্রকৃতির চিত্র (Trend) নির্নয় করা হয়েছে; যার মাধ্যমে ২০১৫ সাল থেকে ২০৬৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের খরার চিত্র (Trend) সম্পর্কে ধারনা লাভ করা যায় 
Hydrodynamics/Fluid Dynamics - MIKE 11 ও GBM বেসিন মডেল ব্যবহার করে বন্যা পূর্বাভাসে পূর্বের ৩ দিনের স্থানে লিড টাইম আরও ২ বাড়িয়ে ৫ দিনে উন্নীত করা হয়েছে যা এ অঞ্চলের সর্বোচ্চ লিড টাইম । বন্যা পূর্বাভাস স্থাণীয় জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য সিরাজগঞ্জ ও গাইবান্ধায় আনসার ও ভিডিপি সদস্যদের ফ্লাড ভলান্টিয়ার হিসেবে প্রশিক্ষণ প্রদান করে পাইলট কার্যক্রম শুরু হয়েছে । এছাড়াও Hydrodynamics/Fluid Dynamics Model ব্যবহারের মাধ্যমে নদী ভাংগনের ভবিষ্যত চিত্র (Trend) নির্নয় করা হয়েছে যা বিশ্লেষণ করে ভাংগন প্রবন এলাকা চিহ্নিত করার পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদী পূনর্বাসন পরিকল্পনা গ্রহণ করা যায় । 
Geoscience এর ব্যবহার
HAZUS Software ব্যবহার করে ভূমিকম্পের বিপদাপন্নতা (Vulnerability) ও ঝুঁকির (Risk) Scenario প্রস্তুত করা হয়েছে যার ফলাফল নগর দুর্যোগ ঝূঁকি হ্রাস পরিকল্পনায় ব্যবহার করা হচ্ছে । যেমন – Risk ও Vulnerability এ্যাটলাস ।Active Fault Modeling - Active Fault Model ব্যবহার করে বাংলাদেশ ও এর আশে-পাশে Active Fault Line চিহ্নিত করা হয়েছে যার উপর ভিত্তি করে দেশে প্রথমবারের মতো ৩টি বড় এবং ৬টি ছোট শহরের জন্য ভূমিকম্প ঝুঁকি মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে । কোন Fault Lineএ কি মাত্রার ভূমিকম্প হতে পারে সে সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যায় । পাশাপাশি প্রতিটি শহরের দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসের জন্য শহর ভিত্তিক কন্টিনজেন্সি প্লান তৈরী করা হয়েছে । এছাড়াও ভূমিধ্বস, Subsidence এবং Liquefaction এর গতি-প্রকৃতি অনুধাবনে Geoscience এর ব্যবহার করা হচ্ছে
Microzonation Map – Geoscience ব্যবহার করে দেশে প্রথমবারের মতো ভূমিকম্প জনিত বিপদাপন্নতা এবং ঝুঁকি নিরূপণ করে দেশের ৩ (তিন) বড় শহর যথা: ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট Microzonation Map তৈরী করা হয়েছে এবং আরও ৬ টি শহরে Microzonation Map তৈরী করার কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে । Microzonation Mapটি কন্টিনজেন্সি প্লান ও বিল্ডিং কোড হাল-নাগাদ করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হচ্ছে ।
GIS and RS এর ব্যবহার
Geographical Information System and Remote Sensing প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন আপদ ও দুর্যোগের ঝুঁকি নিরূপন করা হচ্ছে । এছাড়াও GIS পদ্ধতিতে বিভিন্ন আপদের ঝুঁকি ও বিপদাপন্নতা মানচিত্র ও তথ্য সমৃদ্ধ ডিজিটাল এ্যাটলাস তৈরি করা হয়েছে । এর মাধ্যমে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ এবং দুর্যোগের অবস্থা সম্পর্কে ধারনা পাওয়া যাচ্ছে ।
নদী অববাহিকা ব্যবস্থাপনায় দূর অনুধাবন প্রযুক্তি - Japan Aerospace Exploration Agency (JAXA) এর কারিগরি ও Asian Development Bank (ADB) এর আর্থিক সহযোগিতায় স্যাটেলাইট প্রযুক্তি (SBT) ও তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT) ব্যবহারে ‘বন্যা ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায়’ মনিটরিং ও পূর্বাভাষ ব্যবস্থা উন্নয়নে বাংলাদেশ, ফিলিপাইন ও ভিয়েতনামে যুগপৎভাবে ‘Applying Remote Sensing Technology in River Basin Management’ শীর্ষক পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার
জাতীয় দুর্যোগ সাড়াদান সমন্বয় কেন্দ্র (NDRCC) - যে কোন দুর্যোগে তাৎক্ষণিকভাবে সাড়াদান এবং বিশেষতঃ আগাম সতর্ক সংকেত প্রচার সংশ্লিষ্ট দুর্যোগ সাড়াদান কেন্দ্রগুলো, যথা- বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর ও বন্যা পূর্বাভাস কেন্দ্র ইত্যাদি এর সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করার নিমিত্ত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে স্থাপিত কন্ট্রোল রুমকে পরিবর্তন করে ‘জাতীয় দুর্যোগ সাড়াদান সমন্বয় কেন্দ্র’ (NDRCC) প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। কেন্দ্রটিতে প্রয়োজনীয় ইকেলট্রনিক যন্ত্রপাতি ও টেলিফোন স্থাপন করে Video Workshop অনুষ্ঠানের উপযোগী করা হয়েছে। কেন্দ্রটি সপ্তাহে ৭ দিন ২৪ ঘন্টা খোলা রাখা হয় এবং প্রতিদিন ‘দুর্যোগ সংক্রান্ত দৈনিক প্রতিবেদন’ প্রকাশ করা হয়।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্য কেন্দ্র (DMIC) – দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি (CDMP-II) সহায়তায় জাতীয় পর্যায়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্য কেন্দ্র (DMIC) স্থাপন করা হয়েছে এবং ইতোমধ্যে ৪৮৫টি উপজেলায় ও সকল জেলায় যথাক্রমে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিসের সাথে Network স্থাপন করা হয়েছে ।
দুর্যোগে আগাম সতর্ক বার্তা প্রচারে মোবাইল প্রযুক্তি - মোবাইল ফোন ভিত্তিক প্রযুক্তি যথা: SMS (Short Message Service) ও IVR (Inter-active Voice Response) ভিত্তিক দুর্যোগ সতর্কীকরণ পদ্ধতি প্রচলন করা হয়েছে। বর্তমানে যে কোন মোবাইল থেকে ১০৯৪১ নম্বর ডায়াল করে দৈনন্দিন আবহাওয়া বার্তা ও সতর্কীকরণ বার্তা জানা যায় ।
Cyclone Shelter Database - উপকূলীয় অঞ্চলে নির্মিত ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যাদি ওয়েবসাইট ভিত্তিক ডাটাবেইজে সংরক্ষন করা হয়েছে। এ ডাটাবেইজটিতে আশ্রয়কেন্দ্রগুলির কাঠামোগত এবং আনুষাঙ্গিক তথ্য যেমন: ভৌগলিক অবস্থান (অক্ষাংশ/দ্রাঘিমাংশ), ব্যবহার উপযোগিতা, ধারনক্ষমতা, ইত্যাদি সংরক্ষন করা হয়েছে। এ ডাটাবেইজটির তথ্য ব্যবহার করে নতুন ঘূর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মানের সঠিক স্থান নির্ধারণ করা, ঘূর্ণিঝড়ের সময় লোকজনকে আশ্রয়কেন্দ্রে আনার জন্য উপযুক্ত পথ নির্ধারন করা এবং আশ্রয়কেন্দ্রের ব্যবস্থাপনা ও মেরামতের প্রয়োজনীয়তা নিরুপণ করা যাবে।
বিভিন্ন দুর্যোগের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ - দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারে বিভিন্ন দুর্যোগের ক্ষয়-ক্ষতি নিরুপনের উদ্দেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরে একটি ডিএনএ সেল (Damage and Need Assessment- DNA Cell) প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ডিএনএ সেলে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সফটওয়্যার স্থাপন ও সংযোজন করা হয়েছে। এই সেলের মাধ্যমে একটি Web-based Damage and Need Assessment Application তৈরির কাজ চলমান রয়েছে, যার মাধ্যমে অনলাইনে দ্রুততার সাথে মাঠ পর্যায় থেকে যেকোন দুর্যোগের ক্ষয়-ক্ষতির তথ্য সরাসরি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সার্ভারে সংরক্ষণ ও সরবরাহ করা সম্ভব হবে।
ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রমকে আরও বিজ্ঞান ভিত্তিক করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ধরনের তথ্য, উপাত্ত ও প্রচলিত জ্ঞান আহরনের নিমিত্তে জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে বেশ কিছু গবেষণা, শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে ।
শিক্ষা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম - বাংলাদেশে দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস বিষয়ক জ্ঞান এবং অনুশীলনকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ ও দুর্যোগ সহনশীল জাতি গঠন করার লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ৩য় শ্রেণী হতে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত মোট ৩১ পুস্তকে দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়াবলী অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। এভাবে প্রতি বছর প্রায় ২ কোটি শিক্ষার্থী দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করছে। ৭টি পাবলিক ও ৮টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে স্নাতক সম্মান ও স্নাতকোত্তর কোর্স চালু, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত দক্ষ জনশক্তি তৈরীর লক্ষ্যে মোট ১১ টি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের কারিকুলামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে । দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় যথাযথ ভূমিকা রাখার প্রয়াশে বিজ্ঞান মনষ্ক একটি ভবিষ্যত প্রজন্ম তৈরি করা হচ্ছে ।
কৃষিতে অভিযোজন বিজ্ঞান - পরিবর্তিত জলবায়ুতে অভিযোজন উপযোগী ফসলের জাত উদ্ভাবনের জন্য কৃষি বিজ্ঞানীরা নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন । বিজ্ঞানভিত্তি ঝুঁকি হ্রাস ও অভিযোজন শিক্ষা ‘ক্লাইমেট ফিল্ড স্কুল’এর মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ।
স্থানীয় পর্যায়ে দুর্যোগ ঝুঁকি নিরুপন (সিআরএ) এবং গ্রামীণ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম - সিআরএ পক্রিয়ায় লোকায়ত জ্ঞানের সাথে হাল-নাগাদ, বিজ্ঞান ভিত্তিক ও সর্বশেষ তথ্য সংযোজন করার ফলে স্থানীয় ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম বাস্তবভিত্তিক ও আরও কার্যকরী হচ্ছে । ফলে সুনির্দিষ্ট ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম ও দুর্যোগ সহনশীল পদক্ষেপ গ্রহণ সহজতর হচ্ছে ।
একটি দুর্যোগ সহনশীল জাতি গঠনের উদ্দেশ্যে আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন বিষয়ে আরও উন্নত শিক্ষা ও গবেষণা করার সুযোগ সৃষ্টি করা প্রয়োজন । এক্ষেত্রে সরকারী ও বেসরকারী সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ ও প্রনোদনা দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রমকে আরও বেগবান করবে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রমে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে; এরমধ্যে সক্ষমতার (Capacity) অভাব, প্রাতিষ্ঠানিক ও অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতা, অপ্রতুল বিনিয়োগ এবং অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা উল্লেখযোগ্য । এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমরা সকলেই সমন্বিতভাবে কাজ করে যাচ্ছি । দেশীয় উদ্যোগের পাশাপাশি আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সহযোগীতার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে ।
আগামী দিনে দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস কার্যক্রম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর করার প্রয়াশে আমরা আমাদের সব চেষ্টা ও উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাব এবং একটি দুর্যোগ সহনশীল ও সুখী-সমৃদ্ধ দেশ গড়ে তোলার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবো ।
 
 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে ই-লাইব্রেরি
 
ই-লাইব্রেরি একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম/লাইব্রেরি যা দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন সংশ্লিষ্ট প্রকাশনা এবং নীতিমালা ধারন করে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় জড়িত প্রতিষ্ঠান,গণমাধ্যম ও ব্যক্তিবর্গের মাঝে তথ্য ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের সুযোগ প্রদান করে।ই-লাইব্রেরির এর ওয়েব লিংকঃWWW.DMIC.ORG.BD/E-LIBRARY